একজন নেতা যেমন কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যান, একজন কোচ যেভাবে কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে শিষ্যের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আনেন একইভাবে তিনি অফিসারদের কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে কাজ করিয়ে নেন। শত বিপদে, প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি বট গাছের ন্যায় আগলে রাখেন অধীনস্থ পুলিশ কর্মকর্তা, সদস্যদের। পুলিশের কাজের যে গতিশীলতা, সফলতা সবকিছুর পেছনে ক্রেডিট এই মানুষটার নাম পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী । নাগরিক সেবা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী নির্দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে যাচেছ পুলিশ বাহিনী । বেশকিছুদিন আগে পুলিশ শাসক নয়- জনগণের সেবক’ এই মন্ত্রে জনসাধারণকে উজ্জীবিত করছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছিলেন । পুলিশ বদলে যাচেছ প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনায় ত্রবং আইজিপি ড.মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সক্ষমতায় । পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন, ‘পুলিশকে জনগণের আস্থা এবং বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। ভালো ব্যবহার করতে হবে। দ্রুত সময়ে জনগণকে সেবা দিতে হবে। আইজিপি বলেন, থানা হলো পুলিশি সেবা প্রদানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট। থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদেরকে জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে। বাংলাদেশ পুলিশকে গণমুখী তথা জনগণের পুলিশে পরিণত করাই এ কর্মশালার লক্ষ্য ছিল | পুলিশের কোনো দোষত্রুটি দেখলে সমালোচনার আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি বলেন, দেশের কোনো থানায় সেবা নিতে গিয়ে টাকাপয়সা দাবি করলে কিংবা নিরীহ কোনো লোক হয়রানির শিকার হলে পুলিশ সদর দপ্তরে অথবা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে অবহিত কিংবা অভিযোগ প্রদান করা যাবে। পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন, আমরা পুলিশকে জনগণের কাছে নিয়ে যেতে চাই। থানাকে জনগণের বিশ্বাস ও আস্থার জায়গা হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমরা মানবিক পুলিশ হতে চাই, জনগণের পুলিশ হতে চাই। আইজিপি বলেন, ‘আপনারা যে রকম পুলিশ চান, সে রকম আপনাদের স্বপ্নের পুলিশ হতে চাই। শত বাধা–বিপত্তি সত্ত্বেও পুলিশকে নিয়ে যেতে চাই আপনাদের দোরগোড়ায়।’
পুলিশ জনগণের ভাই, বন্ধু, আত্মীয়, সন্তান- এ কথা উল্লেখ করে পুলিশ-প্রধান বলেন, ‘পুলিশ অন্য কোনো গ্রহ থেকে আসেনি- এটা যাতে হয়, আমরা সে চেষ্টা করছি।’ এ জন্য তিনি জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন। বেশকিছুদিন আগে পুলিশ শাসক নয়- জনগণের সেবক’ এই মন্ত্রে জনসাধারণকে উজ্জীবিত করছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছিলেন । আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পুলিশ বাহিনী প্রতিটি ক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশ জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে বলেও জানান তিনি। পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী অনেক ভালো কাজ করছেন। সচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণসহ বেশকিছু অসঙ্গতি ও সমস্যা দূর করতে অক্লান্ত কাজ পুলিশের অপরাধ ঠেকাতে জিরো টলারেন্স করে যাচ্ছেন ।অনেক দুর্নীতি পরায়ন মানুষ ত্রটা পচছন করছেন না ।এতে কোন কোন জনপ্রতিনিধি সমালোচনা করছেন। সমালোচনার কোন কারণ দেখিনা। পুলিশ ভালো কাজ করলে এর সুফল পুলিশ ভোগ করেনা।বরং সাধারণ জনগণ ও জনপ্রতিনিধিরা ভোগ করেন। কাজেই সমালোচনা না করে পারস্পরিক সমন্বয় এবং সহায়তার মাধ্যমে কাজ করাই সবার জন্য মংগলজনক।
বেশকিছুদিন আগে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছিলেন পুলিশ রক্ষক না হয়ে ভক্ষক হলে তাকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয় । সচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণসহ বেশকিছু অসঙ্গতি ও সমস্যা দূর করতে অক্লান্ত কাজ পুলিশের অপরাধ ঠেকাতে জিরো টলারেন্স করে যাচ্ছেন । পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে কঠোর আইজিপি, রেখেছিলেন নিজস্ব গোয়েন্দা বাহিনী দুর্নীতির বিরুদ্ধে পুলিশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার এমন হুঙ্কারে নড়েচড়ে বসেছেন দায়িত্বশীলরাও। এমনিতেই আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে ১০ হাজার কনস্টেবল নিয়োগে বাণিজ্য বন্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হয়ে শক্ত ঝাঁকুনি দিয়েছিলেন তদবিরবাজ ও নিজ বাহিনীর এক শ্রেণির কর্মকর্তাদের।
এতে করে ছাই পড়েছিল নিয়োগ বাণিজ্যের স্বপ্নে বিভোর জনপ্রতিনিধি, আমলা, রাজনৈতিক দলের আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে মধ্যম সারির নেতা, গণমাধ্যমকর্মী বা প্রভাবশালীদের মুখে। নিজের সময়কার পুলিশ কনস্টেবল পদে দ্বিতীয় নিয়োগেও এ পুলিশ প্রধান চান স্বচ্ছ আর মেধানির্ভর নিয়োগ।
পাশাপাশি ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুন্যের কোঠায় নামিয়ে এনে তিনি পুলিশের বহুদিনের দুর্নাম ও অপবাদ ঘুচানোর প্রয়াস নিয়েছেন। আইজিপির এমন অনড় অবস্থানে তাঁর ‘মনের মতো’ আর্থিক বাণিজ্যহীন নিয়োগ উপহার দিয়ে নজির স্থাপন করতে আঁটঘাট বেঁধেই মাঠে নেমে পড়েছিলেন জেলার পুলিশ সুপাররাও (এসপি)। বাংলাদেশের ত্রকজন সফল ত্রবং সৎ পুলিশ আইজিপি হিসাবে ত্রখন সৎপুলিশ কর্মকর্তাদের সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন ।প্রথমে প্রধানমন্ত্রীকে অশেষ ধন্যবাদ বাংলাদেশ এখন আর বড় বড় রাঘববোয়ালরা ছাড় পাবে না দুর্নীতি করে এবং এভাবে করে ধারাবাহিকভাবে আরো যারা দুর্নীতি করে যাচ্ছে তাদেরকে ধরা হোক । এভাবে প্রতিটি স্তরের মানুষদের ধরতে থাকলে একসময় দেশটি সোনার দেশে পরিনত হবে ।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ত্রবং পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীকে -স্যালুট আপনাদের সাহসীকতাকে।সচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণসহ বেশকিছু অসঙ্গতি ও সমস্যা দূর করতে অক্লান্ত কাজ পুলিশের অপরাধ ঠেকাতে জিরো টলারেন্স করে যাচ্ছেন
ত্রবং জঙ্গি দমনে পুলিশের ভূমিকায় ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে: পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে নজিরবিহীন নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়েছিল কোন রকমের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি যেন না হতে পারে সেজন্য কমিটির সবাইকে সতর্ক করা হয়েছিল। স্বচ্ছতা বজায় রেখে নিয়োগ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আইজিপি মহোদয় প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।’পুলিশ প্রধান প্রতিটি রেঞ্জ ডিআইজি ও এসপিদের নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রার্থীদের কাছ থেকে যেন কোনোভাবেই ১০৩ টাকার বেশি নেওয়া না হয়। এরপর থেকেই কনস্টেবল নিয়োগের ‘অধিকর্তা’ জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি) প্রায় প্রতিদিনই নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধে দালাল আর প্রতারক ঠেকাতে নিজ নিজ এলাকায় জনসচেতনতা তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন । পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সমপকে বললেন মোঃ আনোয়ারুল হক(পদায়ন ত্রসপি মৌলভীবাজার )।
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন পরিসংখ্যানগত দিক থেকে দেশে ধর্ষণের সংখ্যা নিঃসন্দেহে বেড়েছে। ধর্ষণের প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হচ্ছে। এক্ষেত্রে পুলিশের গাফিলতির কোনো সুযোগ নেই। তবে পুরো বিষয় নিয়ে ভাববার সময় এসেছে। সমাজের এ অবক্ষয় দূর করতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশে ইতিবাচক ধারার সূচনা করেছেন আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি বাহিনীর ইমেজ পুনরুদ্ধারের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। কঠোর নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে তিনি প্রতিটি সদস্যকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করছেন। নিজের পরিচ্ছন্ন ইমেজের কারণেই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কাছেই তিনি অম্লান আদর্শ।’ আইজিপিকে পরিপূর্ণভাবে চিনেন এবং তাঁর সম্পর্কে খোঁজ খবর রাখেন আমেরিকায় বসবাসরত মোঃ নাসির বলছেন, ‘দুর্নাম ও অপবাদ ঘুচিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের সুমহান চেতনায় গড়ে উঠা পুলিশ বাহিনীকে মর্যাদার জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করতে কৃত্রিমতা ও লোক দেখানো ভালোত্ব বর্জন করে সরল, সোজা ও সত্যের পথকে বেছে নিয়েছেন পুলিশের আইজি জাবেদ পাটোয়ারী।বিশ্লেষকরা মনে করেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে বার বার লড়াই করার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুলিশে দুর্নীতি বন্ধের পাশাপাশি গুণগত পরিবর্তন আনতেই নেতৃত্ব তুলে দিয়েছেন বিচক্ষণ, সততা এবং আন্তরিকতা রয়েছে এমন মানুষ ড.মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর হাতে।তাঁরই ধারাবাহিকতায় দুর্নীতি রোধে সব সময়ই নিজের অমিত দৃঢ়তা ও সদিচ্ছা প্রকাশ পেয়েছে এ পুলিশ প্রধানের বক্তব্যে। এবার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ প্রক্রিয়ায় শতভাগ স্বচ্ছতা বজায় রাখার মাধ্যমে ঠিকই তিনি আবারো সাফল্যের নজির স্থাপন করতে সক্ষম হবেন।
Leave a Reply