1. [email protected] : admi2019 :
  2. [email protected] : খুলনা বিভাগ : খুলনা বিভাগ
  3. [email protected] : News : Badol Badol
  4. [email protected] : Mostafa Khan : Mostafa Khan
  5. [email protected] : mahin : mahin khan
বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে রাজশাহীতে রাজপথেই প্রতীকী ক্লাস

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৬ মে, ২০২১
  • ২১৯ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে রাজশাহীতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাজপথেই এবার প্রতীকী ক্লাস ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার (২৬ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

প্রতীকী ক্লাসের বিষয়বস্তু ছিল ‘সমসাময়িক বাংলাদেশ ও শিক্ষা পরিস্থিতি’। শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ।

সাথারণ শিক্ষার্থীদের এ কর্মসূচিকে সংহতি প্রকাশ করে ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগিব আহসান মুন্না, রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আসলাম-উদ-দৌলা, করোনাজয়ী সাংবাদিক আমানুল্লাহ আমান, ছাত্রনেতা তামিম শিরাজী, আব্দুর রহমান নাবিল।

এ সময় নির্ধারিত বিষয়বস্তুর ওপর ক্লাস নেন রাবি অধ্যাপক। এরপর একজন শিক্ষার্থী দুই-এর ঘরের নামতা পড়েন ও শিশুকালে স্কুলের মতো উপস্থিত শিক্ষার্থীদেরও পড়ান। পরে মো. জাকারিয়া নামে একজন শিক্ষার্থী সেই নামতা রাবি অধ্যাপকের সামনে শোনান এবং দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার প্রতিবাদ হিসেবে ভুল করে পড়েন। দুই এক্ক তিন, দুই দুগনো পাঁচ, তিন দুগনো সাত, আট দুগনো সতের- এভাবে ভুল পড়েন এবং শিক্ষার্থীরা হাত উঁচিয়ে প্রতীকী বাধা দেন।

কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন নর্থ বেঙ্গল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক আহমেদ। একই বিভাগের শিক্ষার্থী জান্নাতুল সাবিরার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ দিনের কর্মসূচিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মহব্বত হোসেন মিলন, কুষ্টিয়ার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তৌকি ওয়াসিফ, রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী নাদিম সিনা, শিরোইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাসুদ রানাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

অবস্থান কর্মসূচিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ বলেন, এভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা চরমভাবে বিষন্নতায় ভুগছে। এর প্রভাবে মানসিক পীড়া দিচ্ছে তাদেরকে। এ অবস্থার অবসান ঘটিয়ে দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষার আলো পেয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..