1. [email protected] : admi2019 :
  2. [email protected] : খুলনা বিভাগ : খুলনা বিভাগ
  3. [email protected] : News : Badol Badol
  4. [email protected] : Mostafa Khan : Mostafa Khan
  5. [email protected] : mahin : mahin khan
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ০৯:৩১ অপরাহ্ন

নরসিংদীতে খামারের সামনেই বিক্রয় কেন্দ্র, পশু বিক্রয় নিয়ে শংকায় খামারিরা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১
  • ২০০ বার পঠিত

নরসিংদী প্রতিনিধি

করোনা মহামারিতে বিভিন্ন জায়গায় গরুর হাট বন্ধ থাকা, কিছু কিছু জায়গায় সীমিত আকারে হাট বসায় বিপাকে পড়েছে নরসিংদীর গরু খামারিরা। এমতাবস্থায়, নিজেদের গরু বিক্রি ও লোকসান থেকে বাঁচতে খামারের সামনেই বিক্রয় কেন্দ্র বসিয়েছেন গ্রীণ এগ্রো ফার্ম নামে একটি গরুর খামার। যেখানে সীমিত আকারে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিক্রয় করা হচ্ছে কোরবানীযোগ্য গরু। তবে লকডাউনের কারনে বিক্রি নিয়ে আশংকায় আছেন তারা।

করোনা মহামারির কারনে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরমধুয়ার এই ফার্মটি স্থান পরিবর্তন করে নরসিংদী শহরের অদূরে বাদুয়ারচর ব্রিজ সংলগ্ন ছনপাড়ায় আরেকটি খামারে গরু তুলে এর সামনেই এই বিক্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে।

ফার্মটির মালিক, মজিবর শিকদার বলেন, ‘কোরবানী ঈদকে সামনে আমরা ৮০টি গরু সম্পূর্ণরূপে দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজা করে প্রস্তুত করেছি। তবে, এই সময়ে এসে করোনা মহামারিতে লকডাউনের কারনে বিভিন্ন জায়গায় গরুর হাট বসেনি। তাছাড়া এবার মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থাও ভাল না। আবার রায়পুরার চরাঞ্চল চরমধুয়ায়ও ক্রেতারা আসতে পারবেনা বিধায় আমরা নরসিংদী শহরের বাদুয়ারচর-আমিরগঞ্জ ব্রিজ সংলগ্ন ছনপাড়ায় একটি বিক্রয় কেন্দ্র বসিয়েছি। যাতে করে শান্ত পরিবেশে সামাজিক দূরত্ব মেনে ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে কোরবানীর গরু কিনতে পারে ক্রেতারা। এছাড়া ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে এসকল গরু সূলভ মূল্যেও বিক্রি করা হচ্ছে।

এ বিক্রয় কেন্দ্রে শাহীওয়াল, ফ্রিজিয়ান, দেশাল ও অষ্টালসহ বিভিন্ন জাতের ও ভাল মানের গরু রয়েছে। এই খামারে গরু রয়েছে ৮০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ক্রেতারা তারা তাদের পছন্দের গরু কিনতে চাইলে এই নাম্বারে (০১৯৭৬৮০১৬৪৭, ০১৭৫১৭৯৩১৪৫) ফোন করে যোগাযোগ করতে পারেন। তবে শেষ পর্যন্ত ক্রেতাদের ভাল সাড়া না পেলে গুনতে হতে পারে বড় ধরণের লোকসান।

জেলা প্রাণি সম্পদ কার্যালয়ের তথ্যমতে, নরসিংদীর ৬ উপজেলায় ৬ হাজার ৭ শত ৬২ জন খামারি দেশীয় পদ্ধতিতে কোরবানির পশু মোটাতাজা করছেন। এর বাইরেও পারিবারিকভাবে আনুমানিক ১০/১২ হাজার কৃষক ১-২টি করে কোরবানির পশু মোটাতাজা করছেন। এ বছর জেলায় ৫৫ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদার বিপরীতে গরু ও মহিষসহ ৬০ হাজার ৯১০টি কোরবানিযোগ্য পশু প্রস্তুত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..