1. [email protected] : admi2019 :
  2. [email protected] : খুলনা বিভাগ : খুলনা বিভাগ
  3. [email protected] : News : Badol Badol
  4. [email protected] : Mostafa Khan : Mostafa Khan
  5. [email protected] : mahin : mahin khan
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৫২ অপরাহ্ন

নাট্যকার সংঘের দপ্তর সম্পাদক হলেন রাজীব মণি দাস

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০২২
  • ৫৬০ বার পঠিত

নিজস্ব প্রদিবেদক:

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার অনুষ্ঠিত হলো টেলিভিশন নাট্যকার সংঘের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা।

সভা শেষে এদিন রাতে ঘোষিত হয় ১৯ সদস্যবিশিষ্ট ২০২২-২৪ সালের পুর্নাঙ্গ কমিটি। নবগঠিত কমিটিতে দপ্তর সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও গীতিকার রাজীব মণি দাস।

২০০৪ সালে ‘ভাস্কর নাট্যদল’ থিয়েটারে মঞ্চ নাটকের মাধ্যমে তাঁর নাটকে পদচারণা শুরু হয়। এখানেই নাটক লেখার হাতে খড়ি হয় তাঁর। রাজীবের প্রথম নাটক ছিল ‘রহমত মাস্টার’। সময়ের সাথে সাথে শাণিত হয়েছে তাঁর লেখা লেখি। নাট্যকার হিসাবে দেশের সব টেলিভিশনেই তাঁর নাটক প্রচারিত হয়েছে। এ পর্যন্ত তাঁর রচিত নাটক নাটকের সংখ্যা শতাধিক।

এ ব্যাপারে রাজীব মণি দাসের কাছে তাঁর অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক কথায় অসাধারণ। ২৫শে ফেব্রুয়ারি টেলিভিশন নাট্যকার সংঘের নিজস্ব কার্যালয়ে নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকেই আমার দপ্তর সম্পাদকের কাজ আরম্ভ। নাট্যকারদের অধিকার আদায়ের জন্য যা কিছু প্রয়োজন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সে সকল বিষয়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

সম্প্রতি একুশে টেলিভিশনে তাঁর রচিত “সাতরঙ্গা ভালোবাসা” ধারাবাহিক নাটকটি প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার নিয়মিত সম্প্রচার হচ্ছে। সম্প্রতি শ্যুটিং শেষ হয়েছে তাঁর লেখা আরো পাঁচটি একক নাটকের এবং শ্যুটিং-এর অপেক্ষায় আছে আরো হাফ ডজন নাটক।

করোনার কারণে এবারের বই মেলায় তাঁর রচিত নতুন কোনো বই বের করা হয়নি। উল্লেখ্যযোগ্য তাঁর উপন্যাসগুলোর মধ্যে ‘বাবা’, ‘মিস্টার ব্রেইন’, ‘তাহার জন্য আর কোনো চিন্তা নেই’ এবং ‘একপশলা বৃষ্টি’ বইমেলার ‘দি ইউনিভার্সেল একাডেমি’তে পাওয়া যাচ্ছে।

নাটক লেখালেখির পাশাপাশি রাজীব একজন গীতিকবিও। এ পর্যন্ত তিনি ৩০টির অধিক গান লিখেছেন। ইতোমধ্যে দেশের অনেক খ্যাতিমান শিল্পীগণ তাঁর লেখা গান গেয়েছেন।

খ্যাতিমান এই নাট্যকার তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরুপ তিনি ভূষিষত হয়েছেন, বেগম রোকেয়া সম্মাননা স্মৃতি পদক ২০২০, পল্লী কবি জসীম উদ্দিন স্মৃতি পদক ২০১৮, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ স্বর্ণ পদক ২০১৫, সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ স্মৃতি পদক ২০১৪, মাদার তেরেসা স্মারক সম্মাননা ২০১৩, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী সম্মাননা ২০১৩।

বর্তমান সময়ের নাটকে পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজেটের কারণে আমাদের নাটকে চরিত্র সংখ্যা কমে যাচ্ছে। পরিবারকেন্দ্রিক নাটকের সংখ্যা অপ্রতুল। এর পরে সপরিবারের নাটক দেখার একটা কালচার বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আমি কখনোই ফরমায়েশি লেখা লিখিনি। আমি সব সময় নিজস্ব প্যাটার্নে লিখি। পরিবারকেন্দ্রিক গল্প আমার নাটকের মূল উপজীব্য বিষয়বস্তু। একটা চরিত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে অনেকগুলো চরিত্রের প্রয়োজন পড়ে। বাবা-মা, ভাই-বোন থাকবে না এটা হয় না। এই চরিত্রগুলোই হলো নাটকের আসল অলঙ্কার। অলঙ্কার ছাড়া ভালো নাটক নির্মাণ করা অসম্ভব।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..