1. [email protected] : admi2019 :
  2. [email protected] : খুলনা বিভাগ : খুলনা বিভাগ
  3. [email protected] : News : Badol Badol
  4. [email protected] : Mostafa Khan : Mostafa Khan
  5. [email protected] : mahin : mahin khan
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন

করোনায় কেড়ে নিল বিএনপি নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের প্রাণ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৮৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যূবরন করেছে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার দুপুর ১টায় রাজধানীর এভার কেয়ার (পূর্বের অ্যাপোলো) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান ও বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল তার মৃত্যূর খবর নিশ্চিত করেছেন।

শায়রুল কবির বলেন, কামাল ইবনে ইউসুফের করোনা পজিটিভ ছিলেন। তিনি এভার কেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তিনি মারা যান।

প্রবীণ এই বিএনপিনেতা ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় এই নেতার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার মৃত্যুর খবর শুনে অনেকে হাসপাতালে ছুটে গেছেন।

চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ফরিদপুরের ঐতিহ্যবাহী জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতামহ ছিলেন জমিদার চৌধুরী মঈজউদ্দীন বিশ্বাস। তার পিতা ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) একজন বিশিষ্ট মুসলিম লীগ নেতা ছিলেন। তার চাচা চৌধুরী আবদুল্লাহ জহিরউদ্দীন (লাল মিয়া) আইয়ুব খানের সরকারে মন্ত্রিসভায় ছিলেন এবং অন্য চাচা এনায়েত হোসেন চৌধুরী পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।

১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠিত হলে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ এতে যোগ দেন। ১৯৭৯ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে তিনি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৯৯১ সালে তিনি আবার নির্বাচিত হন এবং বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে জয় লাভ করার পর তিনি খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী হন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি পরাজিত হন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..